অনুশোচনা কি?
অনুশোচনার সম্পর্ক অতীতের সাথে সম্পকিত। নিজের ভুল শিকার করে দুঃখ প্রকাশের অনুভূতিকে অনুশোচনা বলে।
অপরাধ যত ছোট বা বড় হোক না কেন প্রত্যেক ব্যক্তিকেই তার স্বীয় কৃত কাজের জন্য একটা সময়ে প্রচন্ড রকম অনুশোচনায় ভুগতে হয়।
অনুশোচনার কারনেই মানুষের মনুষ্যত্ব টিকে আছে। মানুষ একমাত্র তাদেরই বলা যায়,যাদের মানবতা এবং মনুষ্যত্ব জ্ঞান বলে কিছু রয়েছে।
একজন শক্তিবান যখন মানুষের দূবলতাকে পুজি করে অত্যাচার চালায়।একটা সময় গায়ের শক্তি হারিয়ে ফেলে সেও প্রচন্ড রকম অনুশোচনায় ভুগে।
দুনিয়ার একজন দুর্নীতিবাজ ঘুষখোরকে জীবনের একটা পযায়ে এসে যখন দেখবে তার রেখে যাওয়া সম্পদ তার কোন কাজে লাগছে না, তখন সে প্রচন্ডরকম অনুশোচনায় ভুগবে।
প্রত্যেক প্রতারক, খুনি, অসৎ রাজনীতিবীদ,ঘুষখোর নারীখোর,জুয়াখোর,নেশাখোর প্রত্যেকেই জীবনের একটা পযায়ে এসে অনুশোচনায় ভুগতে হয়।
অনুশোচনায় কখন ভুগে মানুষ?
যৌবনের শক্তি হারিয়ে শেষ বয়সে এসে বেশি ভাগ মানুষ অনুশোচনায় ভুগে।
অনেকের আবার তার আগেও মনুষ্যত্ব কাজ করে।
আজ বা কাল, দেরিতে বা খুবই সন্নিকটে প্রত্যেক ব্যক্তিকেই তার কাজের জন্য অনুশোচনায় ভুগতে হয়। দুনিয়ার সবচেয়ে বড় বিচারক মানুষের নিজ বিবেক। নিজ বিবেকের কাজেই প্রশ্ন করলে সে তার আসল ফলাফল পেয়ে যায়, আর তখনই অনুশোচনায় কাজ করে মনুষ্যত্বের জাগরন হয়।
অনেকের আবার তার আগেও মনুষ্যত্ব কাজ করে।
আজ বা কাল, দেরিতে বা খুবই সন্নিকটে প্রত্যেক ব্যক্তিকেই তার কাজের জন্য অনুশোচনায় ভুগতে হয়। দুনিয়ার সবচেয়ে বড় বিচারক মানুষের নিজ বিবেক। নিজ বিবেকের কাজেই প্রশ্ন করলে সে তার আসল ফলাফল পেয়ে যায়, আর তখনই অনুশোচনায় কাজ করে মনুষ্যত্বের জাগরন হয়।
প্রত্যেক ভুক্তভোগীর জন্যঃ
আপনি নিশ্চিত থাকুন আপনার উপর প্রয়োগকৃত কৃত কাজের জন্য ওই ব্যক্তি তার নিজ আদালতে একটা সময় শাস্তি পাবে। মনুষ্যত্বের মানুষিক শান্তি আপনি পাবেন। প্রতিহিংসার পথ ছেড়ে দিন। দুনিয়াটা শুধু ভোগের জন্য নয়। ভোগে না ত্যাগেই প্রকৃত সুখ এই বাক্যে আস্থা রাখেন। পাপিকে নয় পাপকে ঘৃণা করুন।
আপনার নিজ আদালতে আপনাকে অপরাধী করে রাখবেন না। জীবনটাকে জটিল করে নয় সরলতায় উপভোগ করুন।
আপনার নিজ আদালতে আপনাকে অপরাধী করে রাখবেন না। জীবনটাকে জটিল করে নয় সরলতায় উপভোগ করুন।
০৭-১-২০১৯ইং